Skip to main content

Credit Card বা Debit Card এর পেছনের এই CVV নাম্বারটির গুরুত্ব কী? আসুন জেনে নিন, সতর্ক হোন।।।

Credit या Debit कार्ड के पीछे छपे CVV नंबर का क्या है मतलब, जानिए इसके फायदे

অনলাইনে লেনদেনের জন্য যখন আপনি কার্ডের মাধ্যমে ট্রানজেকশন করেন তখন আপনাকে কার্ডে লিখিত একটি সি ভি ভি নাম্বার জিজ্ঞাসা করা হয় যা, সাধারণত তিন ডিজিটের হয়। এই সি ভি ভি নাম্বার ছাড়া কোন পেমেন্ট ই সম্পূর্ণ হয় না, তবে কিছু কিছু ব্যাংক এ টি কে সি ভি সি কোড কল ও বলে থাকে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে এটি সম্পূর্ণ গোপনীয় রাখতে পরামর্শ দেয়া হয়। সিভিভি নম্বর এর পুরো নাম কার্ড ভেরিফিকেশন ভ্যালু এবং সি ভি সি এর পুরো নাম কার্ড ভেরিফিকেশন কোড ।

সিভিভি নাম্বার এর বিশেষত্ব 
আপনি এই কোডটি আপনার ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড এর পেছনে চুম্বকীয় স্ট্রাইপ এর পিছনে দেখতে পাবেন। এই কোডটির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো, এটি কোন সিস্টেম সহজে সংরক্ষণ করে না। বহুবার আপনি লক্ষ্য করেছেন যে , অনলাইন ট্রানজেকশনের সময় আপনার কার্ডের ডিটেলস অটোমেটিক সেভ হয়ে যায় এবং পরের বার পেমেন্ট করার সময় আপনাকে পুনরায় কার্ডের ডিটেলস দিতে হয় না, শুধুমাত্র সিভিসি নম্বর ইনপুট করতে হয়। কারণ সিভিসি নাম্বার কখনোই সেভ হয় না।
সিভিভি নম্বর পিছনে কেন লেখা হয়
আজকাল কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করার সময় ওটিপি এর মাধ্যমে অতিরিক্ত শুধু সুরক্ষা প্রদান করাহয়। এটি ছাড়াও, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সিভিসি নাম্বারটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো এই যে এই নাম্বারটি পেছনে লিখে লেখার কারণে অনলাইন পেমেন্ট করার সময় এই নম্বরটি সহজে সংগ্রহ করা যায় না। তবে পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে যে, আপনি আপনার সিভিভি নাম্বারটি নিজের মনে রাখুন এবং কার্ড থেকে মুছে ফেলুন।
Image result for cvv
আপনার তথ্য চুরি হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে
সিবিসি নম্বর আপনাকে তথ্য চুরি হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। এটা এই কারণে বলা হচ্ছে, কারণ ব্যাংকিং রেগুলেশনের মোতাবেক কোন মেশিন সিবিসি নম্বর স্টোর করতে পারে না। এমন হতে পারে যে কোন একটি বাণিজ্যিক ওয়েবসাইটে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য বিশদভাবে এবং এর সাথে আপনার কার্ডের তথ্য সংগ্রহ করলো, কিন্তু সেখানে কোনভাবে আপনার সিবিসি নম্বরটি থাকবে না।

Comments

Popular posts from this blog

আপনার আধার কার্ড কবে-কোথায়-কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়েছে? জানতে হলে এখনই পড়ুন

সরকার বিভিন্ন স্থানে ভেরিফিকেশনের জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করেছে। বিভিন্ন ধরনের নথি থেকে পেপার ওয়ার্ক সব জায়গায় সরকারি আধার কার্ডের বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। এই ক্ষেত্রে, একটি সম্পুর্ন সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনার আধার কার্ডের অপব্যবহার হতে পারে। ইউ আই ডি এ আই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার কার্ড কোথায় এবং কি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছিল তা যাচাই করতে পারেন। হ্যাঁ, ইউ আই ডি এ আই এই সুবিধাটি দিয়েছে, যার অধীনে আপনি আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি বিষয়ক তথ্য পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, যদি আপনার অজান্তেই আপনার তথ্যের অপব্যবহার করা হয় তাহলে আপনি এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করতে পারেন। আপনাকে এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে 1. আপনাকে আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি পেজে যেতে হবে। 2. আপনার আধার নাম্বার টি সেখানে লিখুন এবং নিচে দেওয়া সুরক্ষা কোড বা সিকিউরিটি কোড টা লিখে নিজের পরিচয় প্রমাণ করুন। 3. 'জেনারেট ওটিপি' তে ক্লিক করুন। 4 .এরপর আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। এর জন্য আপনার মোবাইলটি আপনার সঙ্গে থাকা জরুরি। সেই ও টি পি টি আপনাকে পেজে লিখতে হবে। 5. এরপর সা

কে ওয়াই সি : আপনার অর্থসুরক্ষা নিশ্চিত করে জালিয়াতির থেকে, জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলি।

কে ওয়াই সি বা নো ইওর কাস্টমার প্রক্রিয়ায় বর্তমানে অনেকেই সমস্যার মুখোমুখি  হচ্ছে। সব ধরনের লেনদেনের ক্ষেত্রে এর প্রয়োজন পড়ছে। বীমা হোক কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতেও এর প্রয়োজন পড়ছে। এখনতো মোবাইল ওয়ালেট এর জন্যও এর প্রয়োজন পড়ছে। আসুন  জানি এই কেওয়াইসি এর প্রয়োজনীয়তা ঠিক কতটুকু। কে ওয়াই সি এর জন্য প্রয়োজন হয় আপনার তথ্যাদির কে ওয়াই সি প্রক্রিয়া পূর্ণ করার জন্য আপনাকে কিছু ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এইসব ব্যক্তিগত কাগজ পত্রের মাধ্যমে ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানী আপনার পরিচয় সম্পর্কে প্রমাণ গ্রহণ করে যার দ্বারা আপনি গ্রাহক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের জন্য কেওয়াইসি প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করেছে। কেওয়াইসি এর ব্যাপারে কিছু জরুরী তথ্য -ব্যাংকিং প্রক্রিয়ার অপব্যবহারে বাধা দেয় -কেওয়াইসি এর জন্য কোন কোন কাগজপত্র  জরুরী -কোথায় কোথায় কে হয়েছি প্রয়োজন হয় -কেওয়াইসি কেন প্রয়োজন ব্যাংক একাউন্ট ধারকদের নিরাপত্তা দেয় আজকাল অনেক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির খবর শোনা যায়। এইসব জালিয়াতি ঠেকাতে কেওয়াইসি প্রয়োজন ।

ঘরে বসেই WhatsApp এর মাধ্যমে ইনকাম করুন লক্ষ লক্ষ টাকা, শিখে নিন আজই

আমাদের ভবিষ্যত উন্নত করতে আমরা কিছু বিকল্প বিনিয়োগের জন্য সন্ধান। সরকারি স্কিম থেকে শুরু করে ব্যাংকের স্কিম পর্যন্ত, আজ আমাদের অনেক বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। এমনকি নিজেদের জন্য সঠিক  বিকল্প খোঁজার পরও, আমরা অনেক সময় বিনিয়োগ করি না। কারণ আমরা ব্যাংক এবং কোম্পানীর মধ্যে ঝুট ঝামেলা এড়াতে চাই। কিন্তু এখন চিন্তা করার কোনো কারণ নেই।এখন হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন, এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা গ্রাহকদের হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করার সুবিধা দিয়ে থাকে। আসুন বিশদভাবে জানি। যদি আপনি বাড়ীতে বসে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে চান তবে আপনাকে প্রথমে মিউচুয়াল ফান্ড সরবরাহকারীর ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার দেওয়ার পরে আপনাকে তাদের শর্তাবলীতে সম্মত হতে হবে। এর পরে, বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে বিনিয়োগ শুরুর জন্য মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে পারবে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য, আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে এই সুবিধাটি শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিদের জন্য  যারা সিঙ্গেল হোল্ডিং ফর্ম্যা