Skip to main content

কম সময়ে বেশি অর্থ উপার্জনের হিট ফর্মুলা, পাবেন এফডির চেয়ে বেশি রিটার্ন !!!



মূল্যবৃদ্ধির এই যুগে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই অর্থ নিয়ে চিন্তিত। এ জাতীয় পরিস্থিতিতে লোকেরা তাদের অর্থ ব্যাংকে জমা রাখে এবং এ থেকে রিটার্ন আয় করার সুযোগ নেয়। এফডির মাধ্যমে জনগণের অর্থ নিরাপদ থাকে এবং রিটার্নও পায়। তবে আপনি যদি ব্যাংক ডিপোজিটের চেয়ে বেশি রিটার্ন পেতে চান তবে নন-ব্যাংকিং আর্থিক সংস্থাগুলিতে (এনবিএফসি) বিনিয়োগ আপনার জন্য ভাল মাধ্যম হতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এর সম্পর্কে।


আপনি যদি স্বল্প-মেয়াদী ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডি) থেকেও বেশি সুদ পেতে চান, তবে নন-ব্যাংকিং আর্থিক সংস্থাগুলিতে (এনবিএফসি) বিনিয়োগ করতে পারেন। ব্যাংক ডিপোজিটের চেয়ে কোনও কোম্পানির ডিপোজিট থেকে আরও বেশি মুনাফা পাওয়া যায়।

 ডিপোজিটের মাধ্যমে যে সংস্থাগুলি তাদের ব্যবসা বাড়ায় সেখানে বিনিয়োগ করা কিছুটা অনিরাপদ। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা কোনও প্রকার খেলাপির ক্ষেত্রে কোনও গ্যারান্টি পান না।

 এফডি এর চেয়ে কোম্পানি ডিপোজিটে বেশি ঝুঁকি।কিন্তু বেশি সুদের মাধ্যমে এটি আরও বেশি গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে সফল হয়। যাদের নিয়মিত আয়ের প্রয়োজন, এটি তাদের জন্য। এফডি এবং কোম্পানি উভয়  ডিপোজিটই 10 বছরের জন্য করা যেতে পারে।

আপনি ফিক্সড ডিপোজিটের চেয়ে কোনও কোম্পানির ডিপোজিটে 50 থেকে 100 বিপিএস (সুদের হারের একটি পরিমাপ) বেশি পান। কেবল তাই নয়, প্রবীণ নাগরিকরা সাধারণ হারের চেয়ে 25 থেকে 40 বিপিএস বেশি পান। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) এক বছরে 10 বছর মেয়াদী বিনিয়োগে 6.4% থেকে 6.75% পর্যন্ত সুদ দেয়। প্রবীণ নাগরিকদের জন্য এই হার 6.9 শতাংশ থেকে 7.25 শতাংশের মধ্যে। এনবিএফসি তার কর্পোরেট আমানতে 7.7% থেকে 8% পর্যন্ত সুদ দেয়। তবে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে এই হারটি 7.95 থেকে 8.25 শতাংশের মধ্যে।

Comments

Popular posts from this blog

আপনার আধার কার্ড কবে-কোথায়-কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়েছে? জানতে হলে এখনই পড়ুন

সরকার বিভিন্ন স্থানে ভেরিফিকেশনের জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করেছে। বিভিন্ন ধরনের নথি থেকে পেপার ওয়ার্ক সব জায়গায় সরকারি আধার কার্ডের বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। এই ক্ষেত্রে, একটি সম্পুর্ন সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনার আধার কার্ডের অপব্যবহার হতে পারে। ইউ আই ডি এ আই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার কার্ড কোথায় এবং কি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছিল তা যাচাই করতে পারেন। হ্যাঁ, ইউ আই ডি এ আই এই সুবিধাটি দিয়েছে, যার অধীনে আপনি আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি বিষয়ক তথ্য পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, যদি আপনার অজান্তেই আপনার তথ্যের অপব্যবহার করা হয় তাহলে আপনি এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করতে পারেন। আপনাকে এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে 1. আপনাকে আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি পেজে যেতে হবে। 2. আপনার আধার নাম্বার টি সেখানে লিখুন এবং নিচে দেওয়া সুরক্ষা কোড বা সিকিউরিটি কোড টা লিখে নিজের পরিচয় প্রমাণ করুন। 3. 'জেনারেট ওটিপি' তে ক্লিক করুন। 4 .এরপর আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। এর জন্য আপনার মোবাইলটি আপনার সঙ্গে থাকা জরুরি। সেই ও টি পি টি আপনাকে পেজে লিখতে হবে। 5. এরপর সা

কে ওয়াই সি : আপনার অর্থসুরক্ষা নিশ্চিত করে জালিয়াতির থেকে, জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলি।

কে ওয়াই সি বা নো ইওর কাস্টমার প্রক্রিয়ায় বর্তমানে অনেকেই সমস্যার মুখোমুখি  হচ্ছে। সব ধরনের লেনদেনের ক্ষেত্রে এর প্রয়োজন পড়ছে। বীমা হোক কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতেও এর প্রয়োজন পড়ছে। এখনতো মোবাইল ওয়ালেট এর জন্যও এর প্রয়োজন পড়ছে। আসুন  জানি এই কেওয়াইসি এর প্রয়োজনীয়তা ঠিক কতটুকু। কে ওয়াই সি এর জন্য প্রয়োজন হয় আপনার তথ্যাদির কে ওয়াই সি প্রক্রিয়া পূর্ণ করার জন্য আপনাকে কিছু ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এইসব ব্যক্তিগত কাগজ পত্রের মাধ্যমে ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানী আপনার পরিচয় সম্পর্কে প্রমাণ গ্রহণ করে যার দ্বারা আপনি গ্রাহক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের জন্য কেওয়াইসি প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করেছে। কেওয়াইসি এর ব্যাপারে কিছু জরুরী তথ্য -ব্যাংকিং প্রক্রিয়ার অপব্যবহারে বাধা দেয় -কেওয়াইসি এর জন্য কোন কোন কাগজপত্র  জরুরী -কোথায় কোথায় কে হয়েছি প্রয়োজন হয় -কেওয়াইসি কেন প্রয়োজন ব্যাংক একাউন্ট ধারকদের নিরাপত্তা দেয় আজকাল অনেক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির খবর শোনা যায়। এইসব জালিয়াতি ঠেকাতে কেওয়াইসি প্রয়োজন ।

কৃষকরা প্রতি বছর ১ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত আয় করতে পারবে, সরকার নতুন আনছে নতুন স্কীম!

কেন্দ্রীয় সরকার এই বৃহস্পতিবার ঘোষণা করলো তারা চাষীদের জন্য একটি স্কীম চালু করতে চলেছে, যার মাধ্যমে চাষীরা তাদের জমিতে দুই মেগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির সৌর প্যানেল ইনস্টল করতে পারেন এবং সরকারই তাদের থেকে এই উৎপাদিত বিদ্যুৎ ক্রয় করবে।নতুন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রী আর কে সিং লোকসভায় সুশীল কুমার সিংয়ের পূরক প্রশ্নের জবাবে বলেন যে সরকার ২০২২ সালের মধ্যে ১৭৫ গিগা ওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎপাদনের লক্ষ্য অর্জনই করবে না, বরং এ লক্ষ্য ছাড়িয়েও যাবে। সরকার ২০২২ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিভিন্ন উৎসগুলির সাথে সংযুক্ত গ্রিড থেকে 175 গিগাহার্জ ক্ষমতাসম্পন্ন পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এতে 100 গিগাহার্জ সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি থেকে 60 গিগাহার্জ, বায়ো পাওয়ার থেকে 10 গিগাহার্জ এবং লঘু জলবিদ্যুৎ থেকে 5 গিগাহার্জ রয়েছে। আগামী ২0 দিনের মধ্যে শুরু হবে নতুন প্রকল্প   সিং বলেন, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক দ্রুত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার পরবর্তী 15 থেকে 20 দিনের মধ্যে চাষীদের জ