Skip to main content

দিনে 20 টাকা বিনিয়োগ করে কোটি টাকার তহবিল গড়ে তুলুন , একটি দুর্দান্ত স্কিম



মুদ্রাস্ফীতির এই যুগে অনেক সময় আপনার পরিবারের ইচ্ছা পূরণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় আমরা অর্থ সাশ্রয় করি, কিন্তু বিভিন্ন কারণে ব্যয় হয়ে যায়। এমনকি সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করার পরেও যখন প্রয়োজনের সময় হাতে টাকা থাকে না তখন খুব দুঃখ হয়। এমন পরিস্থিতিতে, আমরা আজ আপনাকে এমন একটি পরিকল্পনার কথা বলতে যাচ্ছি, যার মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ২০ টাকা বিনিয়োগ করে এক কোটিরও বেশি ফান্ড তৈরি করতে পারবেন। আসুন জেনে নিই এর জন্য আপনাকে কোথায় এবং কতটা বিনিয়োগ করতে হবে।

আমরা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (sip) -এর কথা বলছি, যাকে এসআইপি বলা হয়। বিগত কয়েক বছর ধরে মানুষ এসআইপি-তে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে উঠছে। এ থেকে বিশাল লাভ করা যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক আপনি কীভাবে প্রতিদিন ২০ টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে এক কোটি টাকারও বেশি টাকার মালিক হতে পারেন।


যদি আপনিও এসআইপি-র মাধ্যমে আপনার টাকা বাড়ানোর কথা ভাবছেন, তবে আমরা আপনাকে প্রতিদিন ২০  টাকা জমা করে কীভাবে ২.১ কোটি টাকা সংগ্রহ করবেন তা দেখাতে যাচ্ছি। গত কয়েক বছরে লোকেরা এসআইপিতে 18 শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পেয়েছে। আপনি যদি 35 বছরের জন্য প্রতিদিন ২০ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং এতে 18% রিটার্ন পান, তবে 35 বছর পরে আপনার ২.১ কোটি টাকা হবে। এসআইপি কীভাবে কাজ করে আসুন জেনে নিই।

এসআইপিতে বিনিয়োগ করে আপনি চক্রবৃদ্ধির সুবিধাও নিতে পারেন। অর্থাৎ আপনার প্রথম মাসের মুনাফা আপনার পরবর্তী মাসের মূলধনের সাথে যুক্ত হয়, যা আপনার বিনিয়োগের লাভও বৃদ্ধি করে। এসআইপিতে যত বেশি বিনিয়োগ করবেন তত বেশি লাভ পাবেন। সুতরাং দীর্ঘ সময় ধরে এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করা আপনার সম্পদ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।



এসআইপি নির্দিষ্ট দিনে আপনার পছন্দসই মিউচুয়াল ফান্ড প্রকল্পে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে পূর্বনির্ধারিত পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করে। শেয়ারবাজার বাড়ছে বা কমছে কিনা তা বিবেচনা না করেই এসআইপি মিউচুয়াল ফান্ডগুলিতে বিনিয়োগ চালিয়ে যায়। এসআইপিতে বিনিয়োগের সুবিধা হল আপনার অর্থ বিভিন্ন খাতে বিভিন্ন সংস্থায় বিনিয়োগ করা হয়। যখন আপনার অর্থ বিভিন্ন সেক্টরের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা হয়, তখন আপনি প্রচুর লাভ করেন।

Comments

Popular posts from this blog

আপনার আধার কার্ড কবে-কোথায়-কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়েছে? জানতে হলে এখনই পড়ুন

সরকার বিভিন্ন স্থানে ভেরিফিকেশনের জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করেছে। বিভিন্ন ধরনের নথি থেকে পেপার ওয়ার্ক সব জায়গায় সরকারি আধার কার্ডের বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। এই ক্ষেত্রে, একটি সম্পুর্ন সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনার আধার কার্ডের অপব্যবহার হতে পারে। ইউ আই ডি এ আই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার কার্ড কোথায় এবং কি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছিল তা যাচাই করতে পারেন। হ্যাঁ, ইউ আই ডি এ আই এই সুবিধাটি দিয়েছে, যার অধীনে আপনি আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি বিষয়ক তথ্য পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, যদি আপনার অজান্তেই আপনার তথ্যের অপব্যবহার করা হয় তাহলে আপনি এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করতে পারেন। আপনাকে এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে 1. আপনাকে আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি পেজে যেতে হবে। 2. আপনার আধার নাম্বার টি সেখানে লিখুন এবং নিচে দেওয়া সুরক্ষা কোড বা সিকিউরিটি কোড টা লিখে নিজের পরিচয় প্রমাণ করুন। 3. 'জেনারেট ওটিপি' তে ক্লিক করুন। 4 .এরপর আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। এর জন্য আপনার মোবাইলটি আপনার সঙ্গে থাকা জরুরি। সেই ও টি পি টি আপনাকে পেজে লিখতে হবে। 5. এরপর সা

কে ওয়াই সি : আপনার অর্থসুরক্ষা নিশ্চিত করে জালিয়াতির থেকে, জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলি।

কে ওয়াই সি বা নো ইওর কাস্টমার প্রক্রিয়ায় বর্তমানে অনেকেই সমস্যার মুখোমুখি  হচ্ছে। সব ধরনের লেনদেনের ক্ষেত্রে এর প্রয়োজন পড়ছে। বীমা হোক কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতেও এর প্রয়োজন পড়ছে। এখনতো মোবাইল ওয়ালেট এর জন্যও এর প্রয়োজন পড়ছে। আসুন  জানি এই কেওয়াইসি এর প্রয়োজনীয়তা ঠিক কতটুকু। কে ওয়াই সি এর জন্য প্রয়োজন হয় আপনার তথ্যাদির কে ওয়াই সি প্রক্রিয়া পূর্ণ করার জন্য আপনাকে কিছু ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এইসব ব্যক্তিগত কাগজ পত্রের মাধ্যমে ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানী আপনার পরিচয় সম্পর্কে প্রমাণ গ্রহণ করে যার দ্বারা আপনি গ্রাহক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের জন্য কেওয়াইসি প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করেছে। কেওয়াইসি এর ব্যাপারে কিছু জরুরী তথ্য -ব্যাংকিং প্রক্রিয়ার অপব্যবহারে বাধা দেয় -কেওয়াইসি এর জন্য কোন কোন কাগজপত্র  জরুরী -কোথায় কোথায় কে হয়েছি প্রয়োজন হয় -কেওয়াইসি কেন প্রয়োজন ব্যাংক একাউন্ট ধারকদের নিরাপত্তা দেয় আজকাল অনেক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির খবর শোনা যায়। এইসব জালিয়াতি ঠেকাতে কেওয়াইসি প্রয়োজন ।

কৃষকরা প্রতি বছর ১ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত আয় করতে পারবে, সরকার নতুন আনছে নতুন স্কীম!

কেন্দ্রীয় সরকার এই বৃহস্পতিবার ঘোষণা করলো তারা চাষীদের জন্য একটি স্কীম চালু করতে চলেছে, যার মাধ্যমে চাষীরা তাদের জমিতে দুই মেগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির সৌর প্যানেল ইনস্টল করতে পারেন এবং সরকারই তাদের থেকে এই উৎপাদিত বিদ্যুৎ ক্রয় করবে।নতুন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রী আর কে সিং লোকসভায় সুশীল কুমার সিংয়ের পূরক প্রশ্নের জবাবে বলেন যে সরকার ২০২২ সালের মধ্যে ১৭৫ গিগা ওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎপাদনের লক্ষ্য অর্জনই করবে না, বরং এ লক্ষ্য ছাড়িয়েও যাবে। সরকার ২০২২ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিভিন্ন উৎসগুলির সাথে সংযুক্ত গ্রিড থেকে 175 গিগাহার্জ ক্ষমতাসম্পন্ন পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এতে 100 গিগাহার্জ সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি থেকে 60 গিগাহার্জ, বায়ো পাওয়ার থেকে 10 গিগাহার্জ এবং লঘু জলবিদ্যুৎ থেকে 5 গিগাহার্জ রয়েছে। আগামী ২0 দিনের মধ্যে শুরু হবে নতুন প্রকল্প   সিং বলেন, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক দ্রুত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার পরবর্তী 15 থেকে 20 দিনের মধ্যে চাষীদের জ