Skip to main content

LIC -র নতুন পলিসি তে এবার ৮% নিশ্চিত রিটার্ন, সাথে আরও অনেক সুবিধা!


জীবন বীমা নিগম (LIC) প্রবর্তন করেছে 'জীবন উমাঙ্গ' নামের নতুন একটি বীমা পলিসি। এতে বছর প্রতি ৮ শতাংশ নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যাবে। এছাড়াও পাবেন ১০০ বছর পর্যন্ত বীমা কভার এবং এটি প্রোডাক্ট ইনকাম আর প্রোটেকশনের মিলিত রূপ।


বীমা প্ল্যান -এর বিশেষত্ব :
-৯০ দিনের শিশু থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কোন ব্যক্তি এটি গ্রহণ করতে পারেন। 
-যেকোনো Sum Assured  -এর পলিসি নেয়া যাবে, কিন্তু এটি ২৫,০০০ এর গুণিতক হতে হবে। 
-প্রিমিয়াম -এর চারটি বিকল্প আছে, এটিকে ১৫,২০,২৫ এবং ৩০ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দেওয়ার বিকল্পের       সাথে গ্রহণ করা যেতে পারে।




বীমা পলিসির USP :
এই প্ল্যানে 'বীমা পেইং টার্ম ' শেষ হওয়ার পর থেকে 'অ্যানুয়াল সার্ভাইবাল বেনিফিট' -এর সুবিধা পেতে থাকবেন। এই সুবিধা ৯৯ বছর আয়ু পর্যন্ত পাবেন। এলআইসি -র চেয়ারম্যান বিকে শর্মা বলেছেন পলিসিধারক এর ম্যাচুরিটি -তে এককালীন পেমেন্ট ছাড়াও, তার মৃত্যুর ঘটনায় ম্যাচুরিটি বেনেফিট পাবেন


পলিসি বিক্রয়ে শীর্ষস্থান :
এলআইসি অর্থবছর ২০১৬-১৭ তে নতুন পলিসি বিক্রয়ের মাধ্যমে ৭৬.০৯ শতাংশ মার্কেট শেয়ার অর্জন করেছে। কোম্পানি এর দরুণ ২ কোটিরও বেশী নতুন পলিসি বিক্রয় করেছে। গত বছরের প্রিমিয়ামের তুলনায় কোম্পানি ২৭.২২ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে।


শেয়ারবাজারে এলআইসি -র চমৎকার সুবিধা :
ইক্যুইটি ইনভেস্টমেন্ট -এ এলআইসি -র ভালো সুবিধা পাওয়া গেছে। ২০১৭ অর্থবছরে স্টক মার্কেটে এলআইসি -র ৭২ শতাংশ বৃদ্ধির সাথে ১৯ হাজার কোটি টাকা লাভ হয়েছে। মার্চ, ২০১৭ পর্যন্ত স্টক মার্কেটে এলআইসি -র বিনিয়োগ ছিল ৫.১১ লাখ কোটি টাকা। ২০১৭ অর্থবছরে এটি ৪০ হাজার কোটি টাকা ছিল, যেখানে ২০১৬ অর্থবছরে এটি ৫০ হাজার কোটি টাকা ছিল এবং  ২০১৫ অর্থবছরে তা ছিল ৬৫ হাজার কোটি টাকা।

Comments

Popular posts from this blog

আপনার আধার কার্ড কবে-কোথায়-কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়েছে? জানতে হলে এখনই পড়ুন

সরকার বিভিন্ন স্থানে ভেরিফিকেশনের জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক করেছে। বিভিন্ন ধরনের নথি থেকে পেপার ওয়ার্ক সব জায়গায় সরকারি আধার কার্ডের বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। এই ক্ষেত্রে, একটি সম্পুর্ন সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনার আধার কার্ডের অপব্যবহার হতে পারে। ইউ আই ডি এ আই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আপনার কার্ড কোথায় এবং কি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছিল তা যাচাই করতে পারেন। হ্যাঁ, ইউ আই ডি এ আই এই সুবিধাটি দিয়েছে, যার অধীনে আপনি আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি বিষয়ক তথ্য পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, যদি আপনার অজান্তেই আপনার তথ্যের অপব্যবহার করা হয় তাহলে আপনি এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করতে পারেন। আপনাকে এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে 1. আপনাকে আধার অথেন্টিকেশন হিস্ট্রি পেজে যেতে হবে। 2. আপনার আধার নাম্বার টি সেখানে লিখুন এবং নিচে দেওয়া সুরক্ষা কোড বা সিকিউরিটি কোড টা লিখে নিজের পরিচয় প্রমাণ করুন। 3. 'জেনারেট ওটিপি' তে ক্লিক করুন। 4 .এরপর আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। এর জন্য আপনার মোবাইলটি আপনার সঙ্গে থাকা জরুরি। সেই ও টি পি টি আপনাকে পেজে লিখতে হবে। 5. এরপর সা

কে ওয়াই সি : আপনার অর্থসুরক্ষা নিশ্চিত করে জালিয়াতির থেকে, জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলি।

কে ওয়াই সি বা নো ইওর কাস্টমার প্রক্রিয়ায় বর্তমানে অনেকেই সমস্যার মুখোমুখি  হচ্ছে। সব ধরনের লেনদেনের ক্ষেত্রে এর প্রয়োজন পড়ছে। বীমা হোক কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতেও এর প্রয়োজন পড়ছে। এখনতো মোবাইল ওয়ালেট এর জন্যও এর প্রয়োজন পড়ছে। আসুন  জানি এই কেওয়াইসি এর প্রয়োজনীয়তা ঠিক কতটুকু। কে ওয়াই সি এর জন্য প্রয়োজন হয় আপনার তথ্যাদির কে ওয়াই সি প্রক্রিয়া পূর্ণ করার জন্য আপনাকে কিছু ব্যক্তিগত কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এইসব ব্যক্তিগত কাগজ পত্রের মাধ্যমে ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানী আপনার পরিচয় সম্পর্কে প্রমাণ গ্রহণ করে যার দ্বারা আপনি গ্রাহক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের জন্য কেওয়াইসি প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করেছে। কেওয়াইসি এর ব্যাপারে কিছু জরুরী তথ্য -ব্যাংকিং প্রক্রিয়ার অপব্যবহারে বাধা দেয় -কেওয়াইসি এর জন্য কোন কোন কাগজপত্র  জরুরী -কোথায় কোথায় কে হয়েছি প্রয়োজন হয় -কেওয়াইসি কেন প্রয়োজন ব্যাংক একাউন্ট ধারকদের নিরাপত্তা দেয় আজকাল অনেক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির খবর শোনা যায়। এইসব জালিয়াতি ঠেকাতে কেওয়াইসি প্রয়োজন ।

ঘরে বসেই WhatsApp এর মাধ্যমে ইনকাম করুন লক্ষ লক্ষ টাকা, শিখে নিন আজই

আমাদের ভবিষ্যত উন্নত করতে আমরা কিছু বিকল্প বিনিয়োগের জন্য সন্ধান। সরকারি স্কিম থেকে শুরু করে ব্যাংকের স্কিম পর্যন্ত, আজ আমাদের অনেক বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। এমনকি নিজেদের জন্য সঠিক  বিকল্প খোঁজার পরও, আমরা অনেক সময় বিনিয়োগ করি না। কারণ আমরা ব্যাংক এবং কোম্পানীর মধ্যে ঝুট ঝামেলা এড়াতে চাই। কিন্তু এখন চিন্তা করার কোনো কারণ নেই।এখন হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন, এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা গ্রাহকদের হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করার সুবিধা দিয়ে থাকে। আসুন বিশদভাবে জানি। যদি আপনি বাড়ীতে বসে বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে চান তবে আপনাকে প্রথমে মিউচুয়াল ফান্ড সরবরাহকারীর ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার দেওয়ার পরে আপনাকে তাদের শর্তাবলীতে সম্মত হতে হবে। এর পরে, বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে বিনিয়োগ শুরুর জন্য মোবাইলে এসএমএস পাঠাতে পারবে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য, আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে এই সুবিধাটি শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিদের জন্য  যারা সিঙ্গেল হোল্ডিং ফর্ম্যা